What is WordPress and Why It’s Worth Learning Today?
আপনি যদি ওয়েবসাইট শব্দটির সাথে পরিচিত হন, তাহলে সম্ভবত আপনি ওয়ার্ডপ্রেস শব্দটিও শুনে থাকবেন। ওয়ার্ডপ্রেস হচ্ছে বিশ্বের সব থেকে বেশি ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়েছে এই প্লাটফর্ম ব্যবহার করে।
আজকের পোস্টে আমরা জানব ওয়ার্ডপ্রেস কি, ব্যবহারের সুবিধা কি এবং কেন আপনার ওয়ার্ডপ্রেস শেখা উচিত।
চলুন শুরু করা যাক।
What is WordPress?
WordPress এমন একটি platform যেটার মাধ্যমে আপনি কোন coding দক্ষতা ছাড়াই আপনার নিজের / ক্লায়েন্টের ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করতে পারবেন। প্রথম দিকের সময়ে শুধুমাত্র ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরির জন্য ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার হলেও এখন প্রায় সকল ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়।
Who Created WordPress?
অটোম্যাটিক নামক একটি কোম্পানি WordPress এর মালিক এবং এটি পরিচালনা করে। ২০০৩ সালে Matt Mullenweg এবং Mike Little একসাথে WordPress তৈরি করেন।
WordPress is free and open-source
WordPress একটি ফ্রী টুল। যে কেউ এটি Download এবং ব্যবহার করতে পারবে। Open-Source হওয়ায় এ WordPress কে improve করার জন্য contribute করতে পারবে এর কোড এবং অন্যান্য বিষয়ে।
How does WordPress work?
সহজ ভাষায় বলতে গেলে ওয়ার্ডপ্রেস একটি ওয়েব ফ্রেমওয়ার্ক এবং আপনি যখন ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করবেন তখন আপনি একটি ড্যাশবোর্ড পাবেন। এই ড্যাশবোর্ড থেকেই আপনি আপনার ওয়েবসাইটের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
What type of website you can make with wordPress?
WordPress এর প্রথম উদ্দেশ্য ছিল ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি। কিন্তু বর্তমানে সব ধরনের ওয়েবসাইটই WordPress দিয়ে তৈরি করা যায়। আপনি আপনার পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট থেকে Online Store, Dropshipping Website, Business website, Podcast website, News website তৈরি করতে পারবেন।
ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে তৈরি কিছু বিখ্যাত ওয়েবসাইট
why you should learn wordpress
২০২৫ সালে এসেও আপনি WordPress শিখতে পারেন, এবং এটি আপনার ক্যারিয়ারের জন্য একটি অত্যন্ত লাভজনক সিদ্ধান্ত হতে পারে।
কেন WordPress শিখবেন:
- বিশ্বের ৪৩% ওয়েবসাইট WordPress দিয়ে তৈরি এবং এই সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে।
- Fiverr, Freelancer.com, এবং Upwork এর মতো প্ল্যাটফর্মে WordPress কাস্টমাইজেশন এবং ডেভেলপমেন্টের চাহিদা ব্যাপক।
- নতুন ওয়েবসাইট, থিম, এবং প্লাগইন তৈরি করে, সেগুলো ThemeForest বা অন্যান্য মার্কেটপ্লেসে বিক্রি করতে পারবেন।
- WordPress মেইন্টেন্যান্স, কাস্টমাইজেশন, এবং সিকিউরিটি আপডেট এর কাজ করে ভালো আয় করতে পারবেন।
- WordPress SEO এর কাজ করে ওয়েবসাইটগুলোর গুগল র্যাংকিং উন্নত করতে পারবেন।
WordPress শেখার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন সুযোগ তৈরি করতে পারবেন, যা আপনার ক্যারিয়ারকে আরও সফল এবং লাভজনক করে তুলবে।
Why You should use wordpress
WordPress বর্তমানে সব বেশি ব্যবহৃত ওয়েব সাইট বিল্ডিং টুল। যে কারনে আপনার WordPress ব্যবহার করা উচিত তা হলোঃ
- ফ্রীঃ WordPress একটি সম্পূর্ণ ফ্রি ও ওপেন-সোর্স প্ল্যাটফর্ম, যা যে কেউ ব্যবহার করতে পারেন।
- কাস্টমাইজেশন অপশন: WordPress-এ ব্যাপক কাস্টমাইজেশন অপশন রয়েছে। ওয়েবসাইট কাস্টমাইজ করতে কোডিং জ্ঞান বাধ্যতামূলক নয়—আপনি সহজেই বিভিন্ন থিম ও প্লাগিন ব্যবহার করে নিজের চাহিদামতো ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন।
- সহজ ব্যবহারের সুবিধা: WordPress-এর অন্যতম জনপ্রিয়তার কারণ হলো এর সহজ ব্যবহারযোগ্যতা। আপনি যদি কোডিং না জানেন, তবুও WordPress দিয়ে অনায়াসে একটি প্রফেশনাল ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনা করতে পারবেন।
- প্রচুর রিসোর্সঃ WordPress-এর ব্যাপক জনপ্রিয়তার কারণে এর জন্য প্রচুর রিসোর্স, ডকুমেন্টেশন, ও কমিউনিটি সাপোর্ট রয়েছে। ফলে, যদি কখনও কোনো সমস্যায় পড়েন, তাহলে সহজেই অনলাইন গাইড, টিউটোরিয়াল, এবং ফোরাম থেকে সমাধান পেতে পারেন।
- SEO Friendly: WordPress জনপ্রিয় হওয়ার অন্যতম কারণ হলো এর SEO-ফ্রেন্ডলি প্রকৃতি। ডিফল্টভাবেই এটি এমন কিছু ফিচার প্রদান করে যা Google-এর জন্য উপযোগী। যেমন, আপনি যখন নতুন কনটেন্ট আপলোড করেন, তখন WordPress স্বয়ংক্রিয়ভাবে Google-কে তা জানিয়ে দেয়। এর ফলে, WordPress সাইটগুলো স্ট্যাটিক HTML সাইটের তুলনায় দ্রুত সার্চ ইঞ্জিনে র্যাংক পেতে পারে। WordPress-এর বিল্ট-ইন SEO সুবিধার পাশাপাশি, Yoast SEO বা Rank Math-এর মতো শক্তিশালী SEO প্লাগিন ব্যবহার করে আপনি কীওয়ার্ড, মেটাডাটা এবং রিচ স্নিপেট সহজেই অপ্টিমাইজ করতে পারবেন। আরও ভালো SEO ফলাফলের জন্য Semrush-এর মতো টুল ব্যবহার করে কীওয়ার্ড ট্র্যাকিং, র্যাংকিং বিশ্লেষণ এবং উন্নতির সুযোগ খুঁজে নিতে পারেন।
Themes and plugins
WordPress platform এর দুইটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হছে theme এবং plugin.
আপনার ওয়েবসাইট দেখতে কেমন হবে সেটা নির্ভর করে থিমের উপর। থিম ফ্রি এবং পেইড দুই ধরনের হয়।
আর আপনার ওয়েবসাইটে এক্সটা কোন functionality যুক্ত করার জন্য plugin প্রয়োজন। যেমনঃ আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে কোন পণ্য বিক্রয় করতে চান তাহলে আপনি woocommerce plugin ব্যবহার করতে পারেন।